ডার্ক মোড
Saturday, 21 September 2024
ePaper   
Logo
নাগেশ্বরীতে এইড-কুমিল্লার উদ্যোগে তারুণ ই-কমার্স উদ্যোক্তাদের নিয়ে আলোচনা সভা

নাগেশ্বরীতে এইড-কুমিল্লার উদ্যোগে তারুণ ই-কমার্স উদ্যোক্তাদের নিয়ে আলোচনা সভা

নাগেশ্বরী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি

নাগেশ্বরী প্রতিনিধিঃ কড়িগ্রামের নাগেশ্বরীতে বৃহস্পতিবার (১৮ এপ্রিল) উপজেলা পরিষদ হল রুমে "ক্রিস্টিয়ান-এইডের" অর্থায়নে এবং "এইড-কুমিল্লার" বাস্তবায়নে "ঊ-পড়সসবৎপব ওহরঃরধঃরাব ভড়ৎ ঊহমধমরহম ণড়ঁঃয" প্রোগ্রাম অনুষ্ঠিত হয় যা তাদের চলমান প্রকল্প “টঢ়ষরভঃরহম ঠঁষহবৎধনষব ঈড়সসঁহরঃরবং চধঃযধিু ঞযৎড়ঁময উরমরঃধষ অপপবংং – টঠঈখচউঅ” এর অন্তর্ভুক্ত।

উক্ত অনুষ্ঠানে সভাপতি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার জনাব আশিক আহমেদ (ভারপ্রাপ্ত) এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন উপজেলা আইটি অফিসার জনাব মোঃ রুবেল সরকার(ভারপ্রাপ্ত), উপজেলা যুব উন্নয়ন কর্মকর্তা জনাব মকবুল হোসেন।এইড-কুমিল্লার ভারপ্রাপ্ত প্রকল্প ব্যবস্থাপক মোঃ মুরশিদ আলম, আইসিটি অফিসার সাখাওয়াত হোসেন, ফিন্যান্স অফিসার শহিদুল ইসলাম, নাগেশ্বরী উপজেলা কো-অর্ডিনেটর আজিজুল হাসান, উপজেলা ফিল্ড ফ্যাসিলিটেটর মোছা: মোর্শেদা খাতুনসহ আরও অনেকে।এসময় আইটি অফিসার মোঃ সাখাওয়াত হোসেন বলেন, আমরা বেকার ও তরুণ উদ্দোক্তাদের মাঝে ই-কমার্স নিয়ে কাজ করছি, যাতে তারা অনলাইনে ব্যবসা সম্পর্কে ধারণা লাভ করতে পারেন এবং নিজেদের লেখা-পড়া, ব্যাবসা ও সংসারের কাজের পাশাপাশি নিজের মত করে আয় করতে পারেন এবং নিজেকে একজন সফল উদ্যোক্তা হিসেবে তৈরি করতে পারেন। 

তিনি আরও বলেন বর্তমানে নাগেশ্বরীতে ৫০টি এবং চিলমারীতে ২০টি দলের সদস্যদের নিয়ে প্রকল্পটি চলমান রয়েছে ও যার মধ্যে নাগেশ্বরীতে ১৪ জন এবং চিলমারীতে ৭ জন উদ্যোক্তাদের আমরা কিছু আর্থিক সহযোগিতা দিয়েছি, পাশাপাশি অনেক রকম পরামর্শ দিয়ে থাকি। এবং তাদের তৈরি বিভিন্ন রকম পণ্য যেন তারা সহজে বাজারজাত করতে পারেন, সে ব্যাপারে বিভিন্ন সংগঠনের সাথে যোগাযোগ স্থাপন করে থাকি।

এ ব্যাপারে কয়েকজন সুবিধাভোগী উদ্যোক্তা বলেন, আগে আমরা ক্ষুদ্র পর্যায়ে পণ্য উৎপাদন করতাম এবং এলাকায় ছোট পর্যায়ে বিক্রি হতো, এইড-কুমিল্লা এনজিওর মাধ্যমে তাদের বিভিন্ন প্রশিক্ষণ নিয়ে এখন আমরা অনেক কিছু শিখেছি এবং ই-কমার্সের মাধ্যমে অনলাইনে ব্যাবসা করছি। তাছাড়া তারা আমাদের ব্যাবসায় আর্থিক সহায়তা করায় আমাদের ব্যাবসার পরিধি এবং আয় বৃদ্ধি পেয়েছে যার ফলে আমরা পরিবারের মাঝেও আর্থিক কিছু সহায়তা করতে পারছি। আমরা এখন সবাই ফেসবুকে পেজে নিজের তৈরি করা পণ্য পোস্ট করে খুব সহজে সবার হাতে পৌঁছে দিতে পারি বলে তিনি জানান।

মন্তব্য / থেকে প্রত্যুত্তর দিন