
নীলফামারীর জলঢাকায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দোকানঘর অবৈধ দখলের অভিযোগ
নীলফামারী সংবাদদাতা
নীলফামারী জলঢাকায় শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দখলে থাকা সরকারি খাস খতিয়ানকৃত অর্পিত সম্পত্তির পজেশনে নির্মিত দোকানঘর অবৈধ দখলদারির মাধ্যমে দাবী করে গোপণে চুক্তিপত্র করাসহ ক্ষমতা ও পেশিশক্তির দাপটে ভাড়া উত্তোলনের অভিযোগ উঠেছে মাধ্যমিক বিদ্যালয় সিনিয়র সহকারী শিক্ষক নুর আজম চৌধুরী যাদু'র বিরুদ্ধে। গত ২২শে আগষ্ট ২৫ ইং খোদ অভিযোগটি করেছেন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম। চাঞ্চল্যকর ঘটনাটি ঘটেছে জলঢাকা উপজেলার
ডাউয়াবাড়ি ইউনিয়নের নেকবক্ত স্কুল এন্ড কলেজে।
অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ১৯৬৯ সালের ৯ই জুন ২৮৫০৬ নং রেজিঃ কবলা মুলে নেকবক্ত জুনিয়ার হাইস্কুল বর্তমানে যেটি এখন নেকবক্ত স্কুল এন্ড কলেজ ( স্বীকৃতি প্রাপ্ত) নামে ৫৪৩৯ দাগে ৩ একর জমির মধ্যে ৪৫ শতক জমি নেকবক্ত স্কুল এন্ড কলেজের নামে দান করেন এবং বিদ্যালয়ের খেলার মাঠের জন্য ৪৫ শতক জমি মোট ৯০ শতক জমি দান করেন দাতা মরহুম শাহ্ আলম চৌধুরী। এর বাহিরে প্রাচীরের ভিতরের উত্তর পার্শ্বে বিদ্যালয়টির মুলগেট পশ্চিম দিকে দোকানঘর নির্মিত পজেশনটি ৫৪৩৭ দাগের ৩৫ শতক জমি বিদ্যালয়ের দখলে। যার মালিক পার্সবর্তী ডিমলা উপজেলার শ্রীমতী মিনা রানী চৌধুরানী। সুত্রমতে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটির স্থাপিত অবকাঠামো ভবন ও প্রাচীর মিলে মোট ৮০ শতক জমি রয়েছে। এর মধ্যে দাতা শাহ্ আলম চৌধুরীর দেয়া ৪৫ শতক এবং সনাতন ধর্মাবলম্বী মিনা রানী চৌধুরানীর ক" শাখায় যাওয়া অর্পিত সম্পত্তি ৩৫ শতক মোট ৮০ শতক জমি। এর বাহিরে খেলার মাঠে কিছু জায়গা আছে বলে জানা যায়। নেকবক্ত স্কুল এন্ড কলেজের অধ্যক্ষ তারিকুল ইসলাম অভিযোগ করে বলেন, গত ৫ই আগষ্টের গণ-অভ্যুত্থানের পর আমার প্রতিষ্ঠানে কর্মরত সিনিয়র সহকারী শিক্ষক নুর আজম চৌধুরী যাদু যার ইনডেক্স নং ১০৩০৪৩৮/- তার নেতৃত্বে বিদ্যালয়ের অধিন্যাস্ত ও ভোগদখলিয় ৫টি দোকানঘর সহ জমি জবরদখল করেন। কিছুদিন পর দোকানদারদের কৌশলে ডেকে গোপনে আর্থিক সুবিধা নিয়ে তার বাবা চাচাদের নামে দোকানঘর ডিট করে দেন। গত এক বছর যাবত এই দোকানগুলো থেকে কোন ভাড়া পাচ্ছে না শিক্ষা প্রতিষ্ঠানটি। আমি প্রতিষ্ঠান প্রধান হয়ে তদারকি করাতে বিরুপ মনোভাব লক্ষনীয়। তাই বিষয়টি আলোকপাত করে লিখিত আকারে অভিযোগ করেছি উপজেলা প্রশাসনসহ আমার শিক্ষা সম্পর্কিত উর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নিকট। তারাই তদন্ত সাপেক্ষে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহন করবেন এমনটি আশা করছি। অন্যদিকে অভিযুক্ত সিনিয়র সহকারী শিক্ষক নুর আজম চৌধুরী যাদু'র সঙ্গে বিষয়টি নিয়ে সাক্ষাতে কথা বললে তিনি গণমাধ্যমকে জানান, আমার বাব দাদারা এই স্কুল প্রতিষ্ঠা লগ্নে জমি দান করেছে। এতোদিন এই জমি ও দোকানঘর সাইফুল ইসলাম মুকুল চেয়ারম্যানের জন্য দখল ধরতে পারি নাই। এখন সুযোগ হয়েছে আমাদের পৈত্তিক সম্পত্তি দখল করার। এ দোকানঘর সহ জমি আমার বাব-দাদদের। তাই ভাড়া তুলে মাদ্রাসার কাজে লাগাই। এ সময় সিনিয়র সহকারী শিক্ষক নুর আজম চৌধুরী যাদুর নিকট জানতে চাওয়া হয় স্কুলের সামনের দোকান পজেশনের জায়গাটি একজন সনাতন ধর্মাবলম্বীর। আপনি মুসলিম সম্প্রদায়ের মানুষ হয়ে এটি কি করে সম্ভব, এমন প্রশ্নের উত্তরে যাদু চৌধুরী বলেন, এটা সমুদয় সম্পত্তি আমার বাব চাচাদের। অন্যদিকে অভিযোগের আলোকে গণমাধ্যমকর্মীদের তথ্যের জন্য যে কাগজ পত্র দিয়েছে শিক্ষক নুর আজম চৌধুরী
गान गान স্খলন সামনের জমি কাল সে কাগজপত্র পর্যালোচনা করে দেখা যাग দোকানডান পাকশন গুলো সে তাদেन
মন্তব্য / থেকে প্রত্যুত্তর দিন
আপনি ও পছন্দ করতে পারেন
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
আর্কাইভ!
অনুগ্রহ করে একটি তারিখ নির্বাচন করুন!
দাখিল করুন