ডার্ক মোড
Monday, 05 May 2025
ePaper   
Logo
খালেদা জিয়ার ভাগনে তুহিনের মুক্তির দাবিতে ডিমলায় বিক্ষোভ মিছিল।

খালেদা জিয়ার ভাগনে তুহিনের মুক্তির দাবিতে ডিমলায় বিক্ষোভ মিছিল।

 

 
 
মহিনুল ইসলাম সুজন,ডিমলা(নীলফামারী) প্রতিনিধি
 
সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার ভাগনে,নীলফামারী-১(ডোমার-ডিমলা)আসনের সাবেক সংসদ সদস্য,কেন্দ্রীয় বিএনপির নির্বাহী কমিটির সদস্য,নীলফামারী জেলা বিএনপির সাবেক সভাপতি ইঞ্জিনিয়ার শাহরিন ইসলাম চৌধুরী তুহিনের নামে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও নিঃশর্ত মুক্তির দাবিতে নীলফামারীর ডিমলায় বিক্ষোভ মিছিল করেছের দশ ইউনিয়নের বিএনপির অঙ্গসংগঠনের নেতাকর্মীরাসহ সর্বস্তরের কয়েক হাজার মানুষ।রোববার (৪ মে) সকাল ১১টায় ডিমলা উপজেলা বিএনপির কার্যালয় থেকে কয়েক হাজার মানুষের একটি বিশাল বিক্ষোভ মিছিল বেড় হয়ে শহরের প্রধান প্রধান সড়ক প্রদক্ষিণ শেষে সদরের স্মৃতিসৌধ চত্বরে মিলিত হয়।সেখানে উপজেলা বিএনপির সভাপতি অধ্যক্ষ মনোয়ার হোসেনে,সহ-সভাপতি আমিনুজ্জামান গাজী,আরিফ উল ইসলাম লিটন, সাধারন সম্পাদক বদিউজ্জামান রানা,সাংগঠনিক সম্পাদক গোলাম রব্বানী প্রধান,প্রচার ও প্রকাশনা বিষয়ক সম্পাদক আব্দুল জব্বার, উপজেলা সদর ইউনিয়ন বিএনপি’র সভাপতি ডিআর জাহাঙ্গীর আলম, সাধারণ সম্পাদক আব্দুল মজিদ,উপজেলা যুবদলের আহবায়ক শহিদুল ইসলাম সেলিম, সিনিয়র যুগ্ম আহবায়ক আবু বক্কর সিদ্দিক, উপজেলা হিন্দু-বৌদ্ধ খ্রিস্টান ফ্রন্টের আহ্বায়ক উৎপল কান্তি সিং, সদস্য সচিব জ্যোতি রায়,তাতী দলের সভাপতি আব্দুস সাত্তার,কৃষক দলের সভাপতি নুরআলম,সদর ইউনিয়ন যুবদল সভাপতি সোহাগ খান লোহানী, উপজেলা স্বেচ্ছাসেবক দলের আহবায়ক মিজানুর রহমান সবুজ, সদস্য সচিব আলমগীর কবির, মহিলা দলের নেত্রী নুর জাহান পারভীন বক্তব্য দেন।এ সময় বক্তারা অবিলম্বে তুহিনের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহার ও তাকে নিঃশর্ত মুক্তি দেয়া না হলে বৃহত্তর রংপুর বিভাগে কঠোর আন্দোলনের হুশিয়ারি দেন।বিক্ষোভ মিছিলে উপজেলা- ইউনিয়ন-ওয়ার্ড পর্যায়ের বিএনপি’র সকল অঙ্গসংগঠনের হাজার-হাজার নেতাকর্মীরাসহ সর্বস্তরের মানুষ স্বতঃস্ফূর্ত ভাবে অংশ নেন।
উল্লেখ্য: কর ফাঁকি ও অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে ২০০৭ সালে তুহিনের বিরুদ্ধে গুলশান থানায় পৃথক দুটি মামলা দায়ের করে দুদক।এর মধ্যে কর ফাঁকির মামলায় ২০০৮ সালে পৃথক দুটি ধারায় তিন বছর ও পাঁচ বছরসহ মোট আট বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত।দুই ধারার সাজা একত্রে চলবে বিধায় তাকে সর্বোচ্চ পাঁচ বছরের সাজা ভোগ করতে হবে বলে বিচারক সেই রায়ে উল্লেখ করেন।এ ছাড়া অবৈধ সম্পদের মামলায় ২০০৮ সালে তাকে ১০ বছরের সশ্রম কারাদণ্ড দেন আদালত।রায় ঘোষণার দীর্ঘ ১৭ বছর পর গত ২৯ এপ্রিল ঢাকার পৃথক দুই বিশেষ জজ আদালতে তার আইনজীবীর মাধ্যমে আত্মসমর্পণ করে জামিন আবেদন করলে আদালত জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন।
 
 
 
 
 

মন্তব্য / থেকে প্রত্যুত্তর দিন