ব্যাপক উৎসাহ-উদ্দীপনায় পালিত হলো প্রবাস মেলা’র ১১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী
নিজস্ব প্রতিবেদক
আনন্দঘন ও জাঁকজমকপূর্ণ বর্ণিল আয়োজনের মধ্য দিয়ে বিভিন্ন দেশের প্রবাসী বাংলাদেশি ও নানা শ্রেণি-পেশার মানুষের ফুলেল শুভেচ্ছা ও ভালোবাসায় পাক্ষিক প্রবাস মেলা’র ১১তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী উদযাপিত হয়।
১৪ জানুয়ারি ২০২৫, মঙ্গলবার সন্ধ্যা ৬টা থেকে রাত ৮টা পর্যন্ত ঢাকাস্থ হাতিরপুল পত্রিকা কার্যালয়ে দেশ-প্রবাসের অসংখ্য গুণী মানুষের পদচারণায় মুখরিত হয়েছিলো প্রবাস মেলা কার্যালয়। নানা শেণি-পেশার মানুষ সহ বিভিন্ন দেশের প্রবাসী বাংলাদেশিরাও এসেছিলেন পত্রিকাটির জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানাতে।
‘উন্নয়নের অংশীদার প্রবাসীরাও দাবিদার’ এই স্লোগান নিয়ে ২০১৫ সালের ১৫ জানুয়ারি শুরু হয় পাক্ষিক প্রবাস মেলা’র পথচলা। গত ১০ বছরে নানা চড়াই- উৎড়াই পেরিয়ে দেশে বিদেশে অসংখ্য পাঠক ও শুভানুধ্যায়ীদের ভালোবাসা পেয়ে পত্রিকাটি ১১তম বর্ষে পদার্পণ করলো।
অনুষ্ঠানে আমন্ত্রিত অতিথিদের স্বাগতঃ জানান প্রবাস মেলা’র উপদেষ্টা, টিভি উপস্থাপক-আবৃত্তিকার মামুন ইমতিয়াজ ও সম্পাদক শরীফ মুহম্মদ রাশেদ।
দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে কার্যালয় সেজেছিল এক নতুন সাজে। সন্ধ্যা ৬টায় সুশোভিত কেক কাটার মধ্য দিয়ে অনুষ্ঠানের শুভ সূচনা হয়। অতিথিদের মধ্যে ছিলেন অন্তর্বর্তী সরকারের উপদেষ্টা, সাবেক সংসদ সদস্য, রাজনীতিক, সংস্কৃতজন থেকে শুরু করে বিভিন্ন ক্ষেত্রের বরেণ্য ব্যক্তিত্বরা। শুভেচ্ছা জানাতে এসেছিলেন শো-বিজ ও সাংস্কৃতিক অঙ্গনের অনেকেই।
এছাড়া শুভেচ্ছা জানাতে আসেন দেশের খ্যাতিমান অনেক কবি-সাহিত্যক-শিল্পী-সাংবাদিক সহ প্রবাসী ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিরা।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে অন্তর্বর্তী সরকারের মহিলা ও শিশুবিষয়ক এবং সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ বলেন, ‘জুলাই আন্দোলনকে প্রবাসীরা এগিয়ে নিয়েছেন। বিশেষ করে প্রবাসী সাংবাদিক ও প্রবাসী অনলাইন এক্টিভিস্টবৃন্দ তাদের অনলাইন মিডিয়া ব্যবহার করে আন্তর্জাতিক সমর্থন যুগিয়েছেন, যা আমাদের রাজনীতি-জনমত গঠনে তরুণ সমাজের উপরে ব্যাপক প্রভাব ফেলেছিলো।’
তিনি আরও বলেন, ‘জুলাই আন্দোলনের সময় প্রবাসে যারা ছিলেন তারা যেভাবে আন্দোলনকে এগিয়ে নিয়ে গিয়েছেন, আমাদের এখানকার সাংবাদিকরা সেটা পারেননি বা করেননি। আমরা সবাই জানি, কেন এটা হয়েছে। কারণ এখানে স্বাধীনভাবে কথা বলার মতো অবস্থায় আমরা কেউ-ই ছিলাম না।’
শারমীন এস মুরশিদ বলেন, ‘আমার মনে আছে একাত্তরের যুদ্ধের সময় বিশাল জনগোষ্ঠী প্রবাস থেকে আমাদের মুক্তিযুদ্ধকে সমর্থন দিয়েছে, এগিয়ে নিয়েছে, ইন্টারন্যাশনাল কমিউনিকেশনে সমর্থন যুগিয়েছে। যা’ কিনা বাংলাদেশের ইমেজ তৈরিতে বিশাল সাহায্য করেছিল। এবারের গণ-অভ্যুত্থানে যেটা হয়েছে- প্রবাসীরা তাদের অনলাইন মিডিয়া ব্যবহার করে দেশের মানুষকে সচেতন করবার কাজটি করেছেন। এই সমস্ত প্রবাসী সাহসী তথ্যযোদ্ধাদেরকে আমি স্বীকৃতি দিচ্ছি- ‘খাঁটি দেশপ্রেমিক’ হিসেবে। তারা আমাদের পাশে সর্বদাই ছিলেন।’
প্রবাস মেলা পত্রিকার উত্তরোত্তর সাফল্য কামনা করে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা শারমীন এস মুরশিদ আরও বলেন, ঢাকা থেকে প্রকাশিত দেশের প্রথম এবং এখন পর্যন্ত একমাত্র প্রবাসীদের পত্রিকা ‘প্রবাস মেলা’। গত ১০ বছরের প্রবাস মেলা’র পথচলার সংগ্রামটা আমি দেখেছি- কিভাবে তারা শত প্রতিকূলতার মাঝেও একনিষ্ঠভাবে চেষ্টা করে গেছে পত্রিকাটি আজকের দিন পর্যন্ত টেনে আনতে। এটাও আমাদের দেশের সংগ্রামের সাথে সম্পৃক্ত একটা বিষয়।
তিনি বলেন, প্রবাস মেলা’র সবচেয়ে বড় শক্তি হচ্ছে যে আপনারা অনেক দূর-দূরান্ত থেকে এখানে এসেছেন এবং প্রবাস মেলা দেশের খবর যেভাবে বিদেশে পৌঁছে দেয়- এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা বিষয়। আমি আশা রাখছি নিরপেক্ষতার জায়গা থেকে হলুদ সাংবাদিকতাকে বর্জন করে বস্তুনিষ্ঠ জায়গা থেকে আরও এগিয়ে যাবে প্রবাস মেলা। পত্রিকাটির প্রয়াস, বিচরণ, প্রসার আরও অনেক বড় হোক এবং পত্রিকাটি একটি আন্তর্জাতিক মানের মানদণ্ডে প্রসারিত হোক- এমনটাই কামনা করছি।
প্রবাসী বাংলাদেশিদের পত্রিকাটির পাশে দাঁড়ানোর আহ্বান জানিয়ে উপদেষ্টা আরও বলেন, ‘প্রবাসীদের কাছে আমার নিবেদন থাকবে- প্রবাস মেলা’কে নিভে যেতে দিবেন না। আপনারা সবাই যারা দেশের বাইরে আছেন, প্রবাস মেলা’র পাশেই থাকবেন। প্রবাস মেলা যে বাণীটা দিতে চায়, সেটা জিঁইয়ে রাখতে হবে।’
অন্য আরেকজন সম্মানিত উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান (উপদেষ্টা, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন এবং পানি সম্পদ মন্ত্রণালয়) অত্র অনুষ্ঠানে উপস্থিত হবার সদয় সম্মতি জানানো সত্ত্বেও হঠাৎ করে অসুস্থ্যতাজনিত কারণে উপস্থিত থাকতে না পারলেও মুঠোফোনে তিঁনি আন্তরিক শুভেচ্ছা ও শুভ কামনা জানিয়েছেন প্রবাস মেলা পত্রিকার জন্য।
এছাড়া পত্রিকার ১১তম বর্ষে পদার্পণ উপলক্ষে পত্রিকার কার্যালয়ে অনেকেই শুভেচ্ছা জানাতে এসেছিলেন। তাঁরা হলেন বিএনপির চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও সাবেক এমপি হারুনুর রশিদ, বিএনপির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক ব্যারিস্টার নাসির উদ্দিন আহমেদ অসীম, গণতন্ত্র মঞ্চের শীর্ষ নেতা ও নাগরিক ঐক্যের সভাপতি মাহমুদুর রহমান মান্না, বাংলাদেশ জাসদের সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হক প্রধান, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টির সাধারণ সম্পাদক সাইফুল হক, বিএনপি’র সাবেক সংসদ সদস্য হেলেন জেরিন খান, অস্ট্রেলিয়া বিএনপি’র সাবেক সভাপতি দেলোয়ার হোসেন, মহিলা বিএনপি’র নেত্রী শিল্পী রেজা ও আতিকা, জাসদ নেতা রোকনুজ্জামান রোকন, শেরে বাংলা থানা বিএনপি মহিলা দলের সদস্য সচিব তাসলিমা আক্তার খান (চিনু), খোকসা উপজেলা বিএনপি’র সদস্য সচিব অধ্যক্ষ আনিসুজ্জামান স্বপন, যুগ্ম আহ্বায়ক জাহাঙ্গীর হোসেন, বাংলাদেশ ছাত্র-মৈত্রীর সাবেক সভাপতি মাহফুজুর রহমান সমুদ্র।
বাংলাদেশ সরকারের অতিরিক্ত সচিব তরিকুল আলম তুহিন, জয়েন্ট সেক্রেটারী ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের অতিরিক্ত মহাপরিচালক মোল্লা মিজানুর রহমান, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সহকারী পরিচালক আমেনা বেগম, সমাজসেবা অধিদপ্তরের ডেপুটি ডিরেক্টর রুকনুল হক, ছোটগল্পকার, ঔপন্যাসিক, কণ্ঠশিল্পী ও সাবেক হিসাব মহানিয়ন্ত্রক মাসুদ আহমেদ, যুগ্ম সচিব মোস্তফা জামাল হায়দার ও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির সাবেক পরিচালক আফসানা সোহাইল ইকো।
বিশিষ্ট সঙ্গীতশিল্পী সুলতানা চৌধুরী, সঙ্গীত পরিচালক আজাদ মিন্টু, জনপ্রিয় সঙ্গীতশিল্পী ফাহমিদা নবী, বিখ্যাত অভিনেতা আব্দুল আজিজ, সংগীতশিল্পী তামান্না হক, গীতিকার জাফর সাদেক, অভিনয়শিল্পী ও কবি শিখা কর্মকার, ফ্যাশন কোরিওগ্রাফার, মডেল ও অভিনেত্রী সুলতানা চৌধুরী, কণ্ঠশিল্পী ইফতেখার মাহমুদ, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব রহমত উল্লাহ, মডেল সিনহা যুথি, মডেল ও ইন্টেরিয়র ডিজাইনার সাবরীনা জাহান মিতা, মডেল সারজীন তামান্না, বিশিষ্ট সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব এবং ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রেস ম্যানেজার বিপাশ আনোয়ার, সাংস্কৃতিক ব্যক্তিত্ব মেজর (অব.) ইশরাত ইমা, উপস্থাপিক তূর্ণা, উপস্থাপিকা প্রীতি স্পর্শ, টিভি অনুষ্ঠান নির্মাতা নজরুল কোরেশী ও গীতিকার কনা চৌধুরী।
কবি মোহন রায়হান, কবি রেজাউদ্দিন স্টালিন, কবি শেখ নজরুল, কথাসাহিত্যিক ও কবি নূর কামরুন নাহার, কবি আসাদ কাজল, কবি ও লেখিকা জেনিফা জামান, লেখিকা সুলতানা বেগম রত্না, কবি রীনা তালুকদার, আবৃত্তিকার মুমু আহমেদ, আবৃত্তিকার-উপস্থাপক শাহনাজ বেগম, আবৃত্তিকার ফয়জুল আলম পাপ্পু, প্রাবন্ধিক ও কথাসাহিত্যিক মর্জিনা আক্তার রোজী।
দৈনিক রাঙামাটির প্রকাশক মো. জাহাঙ্গীর কামাল, ইনকিলাবের সহকারী সম্পাদক কামরুল হাসান দর্পন, বৈশাখী টিভি’র দুলাল খান, মোহনা টিভি’র সিনিয়র রিপোর্টার মনিরুল ইসলাম মনি, প্রবাস মেলা’র চট্টগ্রাম প্রতিনিধি রানা সাত্তার, অসীম বিকাশ বড়ুয়া, যায় যায় দিন প্রতিদিনের সাংবাদিক সাইফুল শুভ, যায় যায় দিন প্রতিদিনের সাব-এডিটর রারজানা সুলতানা, দৈনিক প্রতিদিনের চিত্র-এর সম্পাদক অয়ন আহমেদ, একাত্তর টিভি’র বিনোদন প্রতিবেদক সুমনা সুমী, বিটিভি’র প্রতিবেদক শামসুন নাহার বিনু, মানবাধিকার খবরের উপদেষ্টা লায়ন ড. জাহিদ আহমেদ চৌধুরী ও সাংবাদিক সোহাগ।
প্রবাস মেলা’র স্বজন বিশিষ্ট কর্পোরেট ব্যক্তিত্ব ও সঙ্গীতশিল্পী ইঞ্জিনিয়ার ফখরুজ্জামান, ব্যবসায়ী শরীফ মোহাম্মদ ওমর খালেদ সবুজ, আরমা গ্রুপের চেয়ারম্যান ও রিহ্যাবের ভাইস চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী ও সমাজসেবী জুবাইদা নাজনীন চৌধুরী, নারী উদ্যোক্তা রিজাওয়ানা বাশার, নিউ এশিয়া গ্রুপের নির্বাহী পরিচালক শাহীনূর রহমান শাহীন, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী হাজী মো. মনিরুজ্জামান, রি-লাইফ এগ্রোভ্যাট বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. এম এনামুল হক আজাদ, ব্যাংক কর্মকর্তা জিল্লুর রহমান।
খোকসা উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ফজলুল হক, খোকসা উপজেলা কল্যাণ সমিতি-ঢাকা’র সিনিয়র সহ-সভাপতি রবিউল আলম বাবুল, খোকসা উপজেলা কল্যাণ সমিতি-ঢাকা’র মহাসচিব মো. আনোয়ার হোসেন, খোকসা উপজেলা প্রেসক্লাবের সাধারণ সম্পাদক শেখ সাইদুল ইসলাম প্রবীণ, বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন কেন্দ্রীয় শাখার নির্বাহী সদস্য হৃদয় উজ্জামান সজন, হেনা কবির, মতিউর রহমান, সুজন কবির, মিজানুর রহমান ডাবলু, মো. আনিসুজ্জামান, জগলু, মোল্লা মো. ফরহাদ।
সংস্কৃতিকর্মী তানিয়া করিম ডায়না, বাছের আলী, বিউটিশিয়ান জাহীন আকতার, এলজিইডি’র কর্মকর্তা মোরশেদ আলম, দ্য কার্টার একাডেমি স্কুল অ্যান্ড কলেজের সাবেক প্রিন্সিপাল মাসুদুল হক।
প্রবাসীদের মধ্যে শুভেচ্ছা জানাতে এসেছিলেন লন্ডন প্রবাসী বীর মুক্তিযোদ্ধা সৈয়দ আবদুল মাবুদ, লন্ডন প্রবাসী কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব নুরুল আমিন, লন্ডন থেকে হেলাল চৌধুরী, প্রবাস মেলা’র ইতালি প্রতিনিধি আখি সীমা কাওসার, জার্মানি থেকে গোলাম রহমান বুলু।
কেক কাটা অনুষ্ঠানে প্রবাস মেলা’র সার্কুলেশন ম্যানেজার মো. শরিফুল ইসলাম, ডিজাইনার ও অনলাইন রিপোর্টার আশরাফুল আলম মাসুদ, প্রতিবেদক তকীউদ্দিন মুহাম্মদ আকরামুল্লাহ উপস্থিত ছিলেন। এছাড়া প্রবাস মেলা’র সহযোগী প্রতিষ্ঠান সলিউশন্স ১ অটোমেশন লিমিটেডের সকল কর্মকর্তাবৃন্দ অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন।
বিভিন্ন দেশ থেকে মুঠোফোনে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন- বার্লিন, জার্মানি একুশে পদকপ্রাপ্ত লেখক ও সাংবাদিক নাজমুন নেসা পেয়ারী, কোলকাতা থেকে যথাক্রমে জনপ্রিয় চিত্রনায়িকা ঋতুপর্ণা সেনগুপ্ত, গায়িকা মৌসুমী দাস, গায়িকা রিতা চক্রবর্তী, কবি মহুয়া পৈত, কুয়েত থেকে সাংবাদিক সুমন, মালয়েশিয়া থেকে মোস্তফা ইমরান রাজু, জার্মানি থেকে শ্রাবণ রহমান, দুবাই বিএনপি নেতা সালাউদ্দিন, লস এঞ্জেলস প্রবাসী প্রকৌশলী শহীদ আলম, যুক্তরাজ্য থেকে চ্যানেল ইউরোপের স্বত্ত্বাধিকারী ফয়ছল রেজা চৌধুরী সোয়েব, যুক্তরাজ্য থেকে লেখক নজরুল ইসলাম হাবিবী, যুক্তরাজ্য থেকে কমিউনিটি ব্যক্তিত্ব ও লেখক কে এম আবু তাহের চৌধুরী, লন্ডনের সুরমা পত্রিকার সম্পাদক শামসুল আলম লিটন, নিউইয়র্ক থেকে শিশু সাহিত্যিক ও অধ্যাপক ধনজয় সাহা,ফ্রান্স বিএনপি মহিলা দলের সভাপতি মমতাজ আলো, রিয়াদ থেকে সাংবাদিক আবুল বশির, টরেন্টো থেকে কবি মৌ মধুবন্তী, প্যারিস থেকে ব্যবসায়ী হেনু মিয়া, মালয়েশিয়া বিএনপি নেতা ও ব্যবসায়ী মাহবুব আলম শাহ প্রমুখ।
এছাড়াও বাংলাদেশ টেলিভিশন এর মহাপরিচালক মাহবুবুল আলম, বাংলাদেশ টেলিভিশন এর জেনারেল ম্যানেজার নুরুল আজম পবন, বিএনপির চেয়াপারসনের উপদেষ্টা সৈয়দ মোয়াজ্জেম হোসেন আলাল, কেন্দ্রীয় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান শামসুজ্জামান দুদু, বাংলা টিভি’র স্বত্ত্বাধিকারী সৈয়দ আব্দুস সামাদ, এটিএন বাংলার উপদেষ্টা নওয়াজেশ আলী খান সহ অনেক বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গ মুঠোফোনে অনুষ্ঠানের সফলতা জানিয়ে শুভেচ্ছা ও শুভ কামনা জানিয়েছেন।
এছাড়াও অসংখ্য পাঠক, লেখক, বিজ্ঞাপনদাতা, প্রতিনিধি, শুভানুধ্যায়ী ও সাধারণ দর্শক অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন। আগত অতিথিদেরকে আপ্যায়ণের মাধ্যমে অনুষ্ঠান সমাপ্তি ঘোষণা করা হয়।