
রাজশাহী জেলার শ্রেষ্ঠ "বাঘা থানা",শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ আসাদুজ্জামান
বাঘা(রাজশাহী) প্রতিনিধি
রাজশাহী জেলার মে ২০২৫ মাসের অপরাধ পর্যালোচনা সভায় দৃষ্টান্তমূলক অপরাধ দমন কার্যক্রম পরিচালনার জন্য শ্রেষ্ঠ বাঘা থানা ও অফিসার ইনচার্জ আসাদুজ্জামান পেয়েছেন বিশেষ সম্মাননা ও স্বীকৃতি।শ্রেষ্ঠ ওয়ারেন্ট তামিলকারী অফিসার হিসেবে(৩য় বারের মতো) অত্র থানায় কর্মরত এএসআই (নিঃ)/ আব্দুল মালেক নির্বাচিত।
এই মাসিক মূল্যায়ন সভায় শ্রেষ্ঠ ওয়ারেন্ট তামিলকারী,সর্বাধিক মাদক উদ্ধারকারী এবং ছিনতাইকারী গ্রেফতারে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখা পুলিশ সদস্যদের মাঝে অর্থ পুরস্কার বিতরণ করা হয়। তবে জেলার মধ্যে সেরা পারফরম্যান্স প্রদর্শনের জন্য ওসি আসাদুজ্জামান নির্বাচিত হন শ্রেষ্ঠ অফিসার ইনচার্জ হিসেবে এবং তাঁর নেতৃত্বে বাঘা থানা অর্জন করে শ্রেষ্ঠ থানার মর্যাদা।
রাজশাহী জেলার পুলিশ সুপার (এসপি)ফারজানা ইসলাম পিপিএম ওসি আসাদুজ্জামানের হাতে আনুষ্ঠানিকভাবে শ্রেষ্ঠ থানার সম্মাননা এবং অর্থ তুলে দেন।
দীর্ঘদিন ধরে দায়িত্ব পালনকালে ওসি আসাদুজ্জামান একজন পেশাদার, বিচক্ষণ এবং মানবিক নেতৃত্বের অধিকারী পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন। তাঁর নেতৃত্বে বাঘা থানা শুধু অপরাধ দমনে নয়, নাগরিকবান্ধব পুলিশিং, দ্রুত সেবা প্রদান ও জনসচেতনতা বৃদ্ধির কার্যক্রমেও প্রশংসনীয় ভূমিকা রেখেছে।
তিনি মাদক নির্মূল, ওয়ারেন্ট তামিল, ছিনতাইকারী ও অপরাধ চক্র দমনসহ নাগরিক নিরাপত্তা রক্ষায় নিরলস পরিশ্রম করে চলেছেন। ওসি আসাদুজ্জামান বিশ্বাস করেন, একজন পুলিশ অফিসারের প্রকৃত সফলতা তখনই আসে, যখন সাধারণ মানুষ নিশ্চিন্তে রাতে ঘুমাতে পারে।
এমন সম্মাননা প্রাপ্তি প্রসঙ্গে তিনি বলেন এই স্বীকৃতি কেবল আমার একার নয়, পুরো বাঘা থানা পুলিশের কঠোর পরিশ্রমের ফল। আমরা প্রতিনিয়ত নাগরি এক অনন্য গৌরবের মুহূর্ত। এমন নেতৃত্ব ও পারফরম্যান্স আগামী দিনে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় অন্যান্য থানাগুলোর জন্য অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।
দীর্ঘদিন ধরে দায়িত্ব পালনকালে ওসি আসাদুজ্জামান একজন পেশাদার, বিচক্ষণ এবং মানবিক নেতৃত্বের অধিকারী পুলিশ কর্মকর্তা হিসেবে পরিচিতি লাভ করেছেন। তাঁর নেতৃত্বে বাঘা থানা শুধু অপরাধ দমনে নয়, নাগরিকবান্ধব পুলিশিং, দ্রুত সেবা প্রদান ও জনসচেতনতা বৃদ্ধির কার্যক্রমেও প্রশংসনীয় ভূমিকা রেখেছে।
তিনি মাদক নির্মূল, ওয়ারেন্ট তামিল, ছিনতাইকারী ও অপরাধ চক্র দমনসহ নাগরিক নিরাপত্তা রক্ষায় নিরলস পরিশ্রম করে চলেছেন। ওসি আসাদুজ্জামান বিশ্বাস করেন, একজন পুলিশ অফিসারের প্রকৃত সফলতা তখনই আসে, যখন সাধারণ মানুষ নিশ্চিন্তে রাতে ঘুমাতে পারে।
এমন সম্মাননা প্রাপ্তি প্রসঙ্গে তিনি বলেন এই স্বীকৃতি কেবল আমার একার নয়, পুরো বাঘা থানা পুলিশের কঠোর পরিশ্রমের ফল। আমরা প্রতিনিয়ত নাগরি এক অনন্য গৌরবের মুহূর্ত। এমন নেতৃত্ব ও পারফরম্যান্স আগামী দিনে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় অন্যান্য থানাগুলোর জন্য অনুকরণীয় দৃষ্টান্ত হয়ে থাকবে।
মন্তব্য / থেকে প্রত্যুত্তর দিন
আপনি ও পছন্দ করতে পারেন
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
আর্কাইভ!
অনুগ্রহ করে একটি তারিখ নির্বাচন করুন!
দাখিল করুন