
নাটোরে দৈনিক পত্রিকা প্রান্তজনের সম্পাদক ও কলেজ প্রভাসককে মারপিট করে দুই হাত ভেঙে দিয়েছে বিএনপির কর্মীরা
নাটোর প্রতিনিধি
নাটোরে দৈনিক পত্রিকা প্রান্তজনের সম্পাদক ও বঙ্গবন্ধু কলেজ এর জৈষ্ঠ প্রভাসক সাজেদুল ইসলাম সেলিমের ওপর সন্ত্রাসী হামলা চালিয়ে তাকে বেধড়ক মারপিট করে দুই হাত ভেঙে দিয়েছে স্থারীয় বিএনপির কর্মীরা।
রোববার (৬ এপ্রিল) দুপুরে কলেজ থেকে বাড়ি ফেরার পথে সদর উপজেলার চন্দ্রকলা বাজারে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনা স্থানীয় বিএনপির আব্দুল ওহাব তার সন্ত্রাসী বাহিনীকে দায়ী করেছেন,সাদেজুল ইসলাম সেলিম। এঘটনা জানার পর পুলিশ, সেনাবাহিনী, সাংবাদিক ও জেলা বিএনপরি নেতৃবৃন্দ নাটোর আধুনকি সদর হাসপাতালে তাকে দেখার জন্য ছুটে যান। এদিকে ঘটনার তীব্র নিন্দা ও দোষীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান নাটোরের গণমাধ্যমকর্মীরা। আহত সেলিম সদর উপজেলার চন্দ্রকলা কলেজের যুক্তিবিদ্যা বিষয়ের জ্যেষ্ঠ প্রভাষক ও নাটোর থেকে প্রকাশিত দৈনিক প্রান্তজন পত্রিকার সম্পাদক ।পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দুপুর সোয়া ১২টার দিকে কলেজ থেকে বাড়ি ফেরার পথে চন্দ্রকলা বাজারে স্থানীয় বিএনপি কর্মী আব্দুল ওহাবের নেতৃত্বে ৮-১০ জন বিএনপি কর্মী সাজেদুল ইসলাম সেলিমের পথরোধ করে পাশের একটি চায়ের দোকানে নিয়ে যায়। এ সময় তার মোবাইল ছিনিয়ে নিয়ে হকিস্টিক ও বাটাম দিয়ে অতর্কিতভাবে বেধড়ক মারপিট করে ফেলে রেখে যায় তারা। কলেজে আর না আসার জন্য শাসিয়ে যায় তারা। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় সেলিমকে নাটোর সদর হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।
সাজেদুর রহমান সেলিম অভিযোগ করে বলেন, কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই বিএনপির সন্ত্রাসীরা আমার ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এর ভেতরে একজনকে চিনতে পেরেছি, তার নাম ওহাব। সে স্থানীয় বিএনপির কর্মী। তারা আমার মোবাইল ফোন কেড়ে নেয়। কলেজে কমিটি নিয়ে ঝামেলায় বিএনপির একটা পক্ষ আমাকে জড়ানোর চেষ্টা করছিল। অথচ কমিটির বিষয়ে তো আমার কিছু করার নেই।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক রহিম নেওয়াজ বলনি, তিনি বগুড়ায় রয়েছেন। তার পরেও এখবর জানার পর তিনি লোক পাঠিয়েছেন, জানার জন্য কেউ যদি অপরাধ করে তার জন্য আইন আছে। কোনো মারধরকেই আমরা সমর্থন করি না।
অপরাধ যেই করুক তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হব। সদর হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক পলাশ কুমার সাহা বলেন, গুরুতর আহত সেলিমকে অক্সিজেন দিয়ে রাখা হয়েছে। তার শরীরে বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে এবং মারপিটে তার বাম হাত ভেঙে গেছে। এব্যাপারে নাটোর থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মাহাবুর রহমান জানান, ঘটনার জানার পর সেখানে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এঘটনায় এখন গর্যন্ত কোন অভিযোগ পাইনি,অভিযোগ পাওয়া মাত্রই আইনগত ব্যবসন্থা নেয়া হবে।অপরদিকে এ খবর পেয়ে নাটোর ইউনাইটেড প্রেসক্লাবের নব নির্বাচিত সহ-সভাপতি সুফি সান্টু,সিনিয়র সাংবাদকি এড. মুক্তার হোসেনসহ অন্যরা, নাটোর সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হাসান এবং বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা হাসপাতালে ছুটে যান। তারা সাজেদুর রহমান সেলিমের উপর সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে হামলাকারীদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি দাবি করেন।এছারা্ও এ ঘটনায় নাজেসাসের নিন্দা ও প্রতিবাদ ঢাকাস্থ নাটোর জেলা সাংবাদিক সমিতি (নাজেসাস) এই হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ এবং অবিলম্বে হামলাকারীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছে। নাজেসাসের পক্ষে, আবুল কালাম আজাদ সভাপতি নাটোর জেলা সাংবাদিক সমিতি (নাজেসাস) ও শামছুল ইসলাম সাধারণ সম্পাদক নাটোর জেলা সাংবাদিক সমিতি (নাজেসাস)
রোববার (৬ এপ্রিল) দুপুরে কলেজ থেকে বাড়ি ফেরার পথে সদর উপজেলার চন্দ্রকলা বাজারে এ ঘটনা ঘটে। এ ঘটনা স্থানীয় বিএনপির আব্দুল ওহাব তার সন্ত্রাসী বাহিনীকে দায়ী করেছেন,সাদেজুল ইসলাম সেলিম। এঘটনা জানার পর পুলিশ, সেনাবাহিনী, সাংবাদিক ও জেলা বিএনপরি নেতৃবৃন্দ নাটোর আধুনকি সদর হাসপাতালে তাকে দেখার জন্য ছুটে যান। এদিকে ঘটনার তীব্র নিন্দা ও দোষীদের গ্রেপ্তারের দাবি জানান নাটোরের গণমাধ্যমকর্মীরা। আহত সেলিম সদর উপজেলার চন্দ্রকলা কলেজের যুক্তিবিদ্যা বিষয়ের জ্যেষ্ঠ প্রভাষক ও নাটোর থেকে প্রকাশিত দৈনিক প্রান্তজন পত্রিকার সম্পাদক ।পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দুপুর সোয়া ১২টার দিকে কলেজ থেকে বাড়ি ফেরার পথে চন্দ্রকলা বাজারে স্থানীয় বিএনপি কর্মী আব্দুল ওহাবের নেতৃত্বে ৮-১০ জন বিএনপি কর্মী সাজেদুল ইসলাম সেলিমের পথরোধ করে পাশের একটি চায়ের দোকানে নিয়ে যায়। এ সময় তার মোবাইল ছিনিয়ে নিয়ে হকিস্টিক ও বাটাম দিয়ে অতর্কিতভাবে বেধড়ক মারপিট করে ফেলে রেখে যায় তারা। কলেজে আর না আসার জন্য শাসিয়ে যায় তারা। পরে গুরুতর আহত অবস্থায় সেলিমকে নাটোর সদর হাসপাতালে নিয়ে আসা হয়।
সাজেদুর রহমান সেলিম অভিযোগ করে বলেন, কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই বিএনপির সন্ত্রাসীরা আমার ওপর অতর্কিত হামলা চালায়। এর ভেতরে একজনকে চিনতে পেরেছি, তার নাম ওহাব। সে স্থানীয় বিএনপির কর্মী। তারা আমার মোবাইল ফোন কেড়ে নেয়। কলেজে কমিটি নিয়ে ঝামেলায় বিএনপির একটা পক্ষ আমাকে জড়ানোর চেষ্টা করছিল। অথচ কমিটির বিষয়ে তো আমার কিছু করার নেই।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে জেলা বিএনপির আহ্বায়ক রহিম নেওয়াজ বলনি, তিনি বগুড়ায় রয়েছেন। তার পরেও এখবর জানার পর তিনি লোক পাঠিয়েছেন, জানার জন্য কেউ যদি অপরাধ করে তার জন্য আইন আছে। কোনো মারধরকেই আমরা সমর্থন করি না।
অপরাধ যেই করুক তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া হব। সদর হাসপাতালের কর্তব্যরত চিকিৎসক পলাশ কুমার সাহা বলেন, গুরুতর আহত সেলিমকে অক্সিজেন দিয়ে রাখা হয়েছে। তার শরীরে বিভিন্ন স্থানে আঘাতের চিহ্ন রয়েছে এবং মারপিটে তার বাম হাত ভেঙে গেছে। এব্যাপারে নাটোর থানার অফিসার ইনচার্জ ওসি মাহাবুর রহমান জানান, ঘটনার জানার পর সেখানে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। এঘটনায় এখন গর্যন্ত কোন অভিযোগ পাইনি,অভিযোগ পাওয়া মাত্রই আইনগত ব্যবসন্থা নেয়া হবে।অপরদিকে এ খবর পেয়ে নাটোর ইউনাইটেড প্রেসক্লাবের নব নির্বাচিত সহ-সভাপতি সুফি সান্টু,সিনিয়র সাংবাদকি এড. মুক্তার হোসেনসহ অন্যরা, নাটোর সাধারণ সম্পাদক নাজমুল হাসান এবং বিভিন্ন প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিকরা হাসপাতালে ছুটে যান। তারা সাজেদুর রহমান সেলিমের উপর সন্ত্রাসী হামলার তীব্র নিন্দা জানিয়ে হামলাকারীদের দ্রুত আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি দাবি করেন।এছারা্ও এ ঘটনায় নাজেসাসের নিন্দা ও প্রতিবাদ ঢাকাস্থ নাটোর জেলা সাংবাদিক সমিতি (নাজেসাস) এই হামলার তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ এবং অবিলম্বে হামলাকারীদের আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমুলক শাস্তির দাবি জানাচ্ছে। নাজেসাসের পক্ষে, আবুল কালাম আজাদ সভাপতি নাটোর জেলা সাংবাদিক সমিতি (নাজেসাস) ও শামছুল ইসলাম সাধারণ সম্পাদক নাটোর জেলা সাংবাদিক সমিতি (নাজেসাস)
মন্তব্য / থেকে প্রত্যুত্তর দিন
আপনি ও পছন্দ করতে পারেন
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
আর্কাইভ!
অনুগ্রহ করে একটি তারিখ নির্বাচন করুন!
দাখিল করুন